সম্প্রতি, স্টার জলসার সেরা সিরিয়াল হয়ে উঠেছে ‘অনুরাগের ছোঁয়া। একের পর এক নতুন ধামাকা নিয়ে হাজির হচ্ছে এই ধারাবাহিক প্রতিদিন। বর্তমানে কোর্টের আদেশে সূর্য আর দীপাকে ডিভোর্সের আগে ছয় মাস একসাথে থাকতে হচ্ছে। তারা একপ্রকার বাধ্য হয়ে হলেও একই ছাদের তলায়। তবে মিশকার এটা কিছুতেই হজম হচ্ছেনা।
সে একটার পর একটা নতুন নতুন ফন্দি এঁটে চলেছে সূর্য আর দীপাকে বরাবরের মত আলাদা করতে। তবে যখন আর কোনো কিছুই তার কাজে লাগছে না। সে তখন নতুন পথ খুঁজে বার করে। সে ঠিক করে সোনাকে এবার ব্যবহার করবে। সেই মত নিজের প্ল্যানও সাজিয়ে ফেলে সে।
সোনার স্কুলে মেডিকেল ক্যাম্পের অছিলায় সোনাকে বোঝায় যে সে তাকে বাবার কাছে নিয়ে যাবে। আর ছোট্ট সোনা সরল মনে মিশকাকে বিশ্বাস করে নেয়। তবে রুপার সন্দেহ তো হয়। আর সবথেকে বেশি তখন যখন সোনা রুপার সাথে হঠাৎ করেই আড়ি করে নেয়। আর কোনো কথা বলবেনা বলে।
মিশকা সোনাকে নিয়ে দীপার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলে রুপা স্কুল থেকেই তার দিদিভাই অর্থাৎ লাবণ্য সেনগুপ্তকে খবর দেয়। আর সময় মতো লাবণ্য সেনগুপ্তও ঠিক পৌঁছে যায় দীপার বাড়ি। তবে পরিস্থিতি বেসামাল হয়নি। কারণ, সেই সময় সেখানে দীপা বা সূর্য কেউই ছিল না। যদিও তা মস্তিষ্ক জানত না।
আর লাবণ্য সেনগুপ্তর কাছে হাতেনাতে ধরা পরে যেতেই অপারেশনের বাহানায় পড়ি কি মরি করে মিশকা আপাতত পালিয়ে বাঁচে। তবে লাবণ্য সেনগুপ্ত যে তাকে এতো সহজে ছেড়ে দেবেননা তা বেশ ভালোই জানে মিশকা। মিশকার কি হতে চলেছে তা আগামী পর্বে জানা যাবে। তবে সোনা আর রুপার মধ্যে আবার ভাব হয়ে গেছে।
Leave a Comment